সোমবার, ৩১ মার্চ, ২০১৪

Hasan Masud

পরজনমে মৃত্যুরা প্রানভয়ে পালিয়ে বেড়ায়। অধঃক্ষিপ্ত জীবনেরা খুজে বেড়ায় মৃত্যকে। পরজনমের অধঃক্ষিপ্ত জীবনদের একটা মৃত্যু খুব প্রয়োজন হয়।
 

লিখাঃঅ্যালান কোয়াটারমেইন

চেতনা থাকলেই কি আর দেশ প্রেমিক হইয়া যায় রে পাগলা/Abul Mal

চেতনা থাকলেই কি আর দেশ প্রেমিক হইয়া যায় রে পাগলা?
 হু?
নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দল ঘোষনা করলেই কি দেশ প্রেমিক হওয়া যায়?
এক বুক চেতনা লইয়া পদ্মা ব্রীজ খাইবা,এক বুক চেতনা লইয়া শেয়ার বাজার খাইবা,এক বুক চেতনা লইয়া সোনালী ব্যাংক খাইবা,এক বুক চেতনা লইয়া তুমি ৫৭ জন সুর্য সন্তান খাইবা,এক বুক চেতনা লইয়া তুমি সুন্দর বন খাইবা।
এতো কিছু খাওয়ার পরও তুমি দেশ প্রেমিক,বাকি সব ছোলা বুট।

তুমি শাহবাগে বিরিয়ানি খাবা,মানব পতাকার গিনেজ রেকর্ড করবা,জাতীয় সংগীতের জিনেজ রেকর্ড করবা,আর এতেই তুমি দেশ প্রেমিক হইয়া গেলা,তাই না?

তুমি চেতনাধারী লোক তাই তোমার শহীদ মিনার ভাঙ্গা জায়েজ আছে। তোমার চেতনা আছে তাই তুমি মন্দির ভাংতে পার,তোমার চেতনা আছে তাই তোমার হিন্দু মেয়ে ধর্ষন করার অধিকার আছে।

দেশ নিয়া ভাবার অধিকার আছে কেবলই তোমার তাই তো তুমি দাদাগো করিডোর দিচ্ছ,দেশ তোমার, তাই তোমার গুন-গান গাওয়া মিডিয়া রাখছ ।দেশ তোমার, তাই কেবল তোমার দলের ভোটাধিকার রক্ষা করছ,কে নির্বাচনে আসল বা আসল না তা দেখার সময় নাই।

মুক্তিযোদ্ধা রিকশা চালায় তোমার সাহায্য করার টাকা নাই,সাভারে ২০০ টাকার অক্সিজেন লাগে তোমার কাছে টাকা নাই। কিন্তু তোমার তো চেতনা আছে,তাই ভিক্ষা কইরাও তুমি জাতীয় সংগীত গাওয়ার গিনেজ রেকর্ড কর,কারন বিশ্ব কে দেখাতে হবে তোমার চেতনা আছে।




লিখাঃ Abul Mal


একটি দূর্ঘটনা এবং কিছু স্বপ্নের অপমৃত্যু (২য় পর্ব)/Nazmul Huda

একটি দূর্ঘটনা এবং কিছু স্বপ্নের অপমৃত্যু (২য় পর্ব)

১.
ওয়ান.... টু.... থ্রি.... ফোর....

-বাবু, এতো রাতে ছাদে কি কর?
-তারা গুনি পাপা!
-এতো রাতে? চল, ঘুমাতে চল। সকালে স্কুলে যেতে হবে।
-পাপা, আর কিছুক্ষণ থাকি না, প্লিজ!
-না। তাহলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে যাবে। চল।
হাত ধরে নিচে নেমে যাচ্ছিলাম।
হাতটা ঝাড়া দিয়ে ছাড়িয়ে নিল। কিছু বলতে গিয়েও
বলতে পারলাম না। ওর দিকে তাকালাম। অভিমান করে গাল
ফুলিয়ে আছে!
হাসলাম। হাটু গেড়ে বসে বললাম, "আই এম সরি, বাবু!"
ছোট্ট গালে টোল ফেলে হাসল। জড়িয়ে ধরলাম আমার
ছোট্ট বাবুটাকে। আমার বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন।

২.
বাপ-বেটা বসে তারা দেখতে লাগলাম। রাতের আকাশের
সেই চিরচেনা তারা।
-জানো পাপা, আমাদের ক্লাসের অনিককে তার
মাম্মি প্রতিদিন রাতে তারা দেখাতে নিয়ে যায়। খুব
মজা করে ওরা। আমার তো মাম্মি নেই, তাই
আমি প্রতিদিন তারা দেখতে পারিনা। তুমিও নিয়ে আসনা।
চমকে উঠে ওর দিকে তাকালাম। অনুযোগের সূরে আমার
বাবুটা তার একাকিত্বের কথা আমাকে জানান দিচ্ছে।
সত্যিই তো, ওকে আমি কতটা সময় দিতে পারছি? বুকের
বাঁ পাশটা কেন জানি মুচড়ে উঠল। চোখের
সামনে ভেসে উঠল নীলিমার হাসিমাখা নিষ্পাপ মুখ।

৩.
-মেঘলা আপু, কমন রুমটা কোনদিকে?
-কমন রুম দিয়ে কি করবে?
-না মানে, অফ ক্লাস তো, তাই কমন
রুমে গিয়ে বসে থাকব।
-কমন রুমে যাওয়ার দরকার নেই। এখানে বসে আড্ডা দাও।
-কিন্তু...
-কোন কিন্তু নেই। বস।
মেয়েটার দিকে তাকালাম। অপূর্ব মায়াময় চেহারা। রুপ-
লাবণ্যের কমতি নেই। কয়টা ছেলে এর পেছনে ঘুরে,
আল্লাহ জানে।
-পরিচয় করিয়ে দিই। এর নাম মেঘ। আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড।
আর মেঘ, ও হল নীলিমা। খুব লাজুক মেয়ে। আমাদের এক
ব্যাচ জুনিয়র। আমাদের বাসার পাশেই থাকে।
এভাবেই পরিচয়। এরপর আস্তে আস্তে বন্ধুত্ব,
ভাললাগা, ভালবাসা, তারপর প্রণয়।
ছোট্ট সংসার। আনন্দ-বেদনা, মান-অভিমান
মিলিয়ে নীলিমার সাথে জীবনটা ভালই কাটছিল। এরই
মাঝে আমাদের ঘর আলো করে জন্ম নিল ছোট্ট বাবুটা।
সারাক্ষণ ব্যস্ত রাখত আমাদের দুজনকেই।
সুখ ক্ষণস্থায়ী। কিন্তু সুখটা এত ক্ষণস্থায়ী, বুঝতেই
পারিনি।
সেদিন ছিল রবিবার। বাবুর
বায়না মেটাতে আমরা পার্কে গিয়েছিলাম। পার্কে দূরন্ত
বাবুর সেকি ছুটাছুটি! ওকে ওর ইচ্ছামত
খেলতে দিয়ে আমি আর নীলিমা গল্পে মেতে উঠলাম।
হঠাত্ করে আবিষ্কার করলাম, বাবু পার্কে নেই। পাগলের
মত খুজতে লাগলাম বাবুকে।
হঠাত্ দেখলাম, নীলিমা রাস্তার দিকে ছুটছে। ওর পথ
অনুসরণ করে দেখলাম, ব্যস্ত রাস্তায় খেলছে বাবু।
আমিও নীলিমাকে অনুসরণ করলাম।
নীলিমা দৌড়ে গিয়ে বাবুকে জড়িয়ে ধরল। ঠিক সেই
মূহুর্তে উল্টো দিক থেকে একটা ট্রাক
এসে নীলিমাকে ধাক্কা দিয়ে দ্রুত চলে গেল।
মূহুর্তের জন্য হতবাক হয়ে গেলাম।
দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরলাম রক্তমাখা নীলিমাকে।
নীলিমা তখনো শক্ত করে বাবুকে জড়িয়ে ধরে আছে।
অস্পষ্ট হেসে অনেক কষ্ট করে বলল, "আমার
বাবুকে দেখে রেখো।"
৪.
-পাপা, তুমি বাচ্চা ছেলের মত কাঁদো কেন?
বাবুর কথায় বাস্তবে ফিরে আসলাম। চোখের
পানি মুছে হাসার চেষ্টা করলাম।
-আমি বাচ্চা ছেলে তো, তাই।
-তুমি বাচ্চা ছেলে না। তুমি অনেক বড় হয়েছ।
-আচ্ছা, আর কাঁদব না। চল, নিচে যায়। তোমার অনেক ঘুম
পাচ্ছে দেখছি।
বাবুকে কোলে তুলে নিলাম। বাবু শক্ত
করে আমাকে জড়িয়ে ধরল। ভেজা মুখটা তুলে আকাশের
দিকে তাকালাম। লক্ষ-কোটি তারার মিটমিট আলোর
মধ্যে একটা তারাকে কেন জানি খুব উজ্জ্বল মনে হল!


কপিঃ Nazmul Huda

লিখাঃমেঘের রাজপুত্র ভাইয়ের এবাউট থেকে নেওয়া।

এই দেশে যেমন নোবেল পাওয়া দোষের তেমনি এভারেষ্ট জয় করাও দোষের/Abul Mal

নীল আমর্স্টং চাঁদ জয় করার পর একটা বিতর্ক সৃষ্টি হয় যে নীল আসলে চাঁদ জয় করেননি।চাঁদে দাড়িয়ে
যে ছবি গুলো নীল আমর্স্টং দেখিয়েছিলেন সেটা নাকি আমেরিকার এক গোপন জায়্গা,কেউ বলেছিলেন ছবিগুলো দক্ষিন মেরুর বরফের উপর তোলা ছবি।
বিতর্ক আরো জোরালো হয় যখন ছবিগুলোতে দেখা যায় চাঁদে দাড়িয়ে থাকা নীল আমর্স্টং এর পেছনে থাকা বিজয় পতাকা বাতাসে দুলছে। চাঁদে বাতাস নেই কিন্তু কি অদ্ভুত ভাবে সেই পতাকা দুলছে !
এখনো সেই চাঁদ জয় নিয়ে বিতর্ক চলছে। এই বিতর্কের সাথে আমেরিকার সম্মান জড়িত,কারন পৃথিবী থেকে প্রথম আমেরিকা চাঁদ জয় করে।
মুসা ইব্রাহীম প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেষ্ট জয় করেন,এভারেষ্ট বিজয়ী তালিকায় প্রথম বাংলাদেশের নাম উঠে। কিন্তু বর্তমানে এটি নিয়ে বিতর্ক চলছে,মূসা নাকি এভারেষ্ট জয় করেননি। মুসা ইব্রাহীম যে এভারেষ্ট চূরার ছবি দেখিয়েছেন সেটা নাকি চূড়া থেকে ৭ হাজার ফিট নিচের চবি। মুসা ইব্রাহীমের নাম " নেপাল পর্বত " লিষ্টে নেই। এই একটি কারন নিয়ে গত দুই দিন মূসা ইব্রাহীমের চৌদ্ধ গুষ্ঠি উদ্ধার করছে সবাই।
এভারেষ্টে দুই ভাবে উঠা যায়,এক নেপাল থেকে দুই তিব্বত থেকে। যারা তিব্বত থেকে এভারেষ্টে উঠে তাদের নাম " নেপাল পর্বতে " উঠে না। মূসা ইব্রাহীল্ম তিব্বত দিয়ে উঠে ছিলেন।
আমেরিকানরা সেই ৬০ বছর ধরে তর্ক করে আসছে তারাই প্রথম চাঁদে গিয়েছে। আর আমরা দুই দিন হল না মূসার চৌদ্ধ গুষ্ঠি উদ্ধার করছি। একটু সময় নেব তো নাকি আসলে ঘটনা সত্যি কিনা?মূসার নিজের যুক্তি প্রমান কি?
তা না করে সবাই সমালোচনা করে যাচ্ছি।
এই দেশে যেমন নোবেল পাওয়া দোষের তেমনি এভারেষ্ট জয় করাও দোষের।
জানিনা আগামীতে নতুন প্রজন্ম কোন কিছু বাংলাদেশের পক্ষ হয়ে কিছু অর্জন করে কিনা।
সেই কথাটা মনে পড়ছে- যে দেশে গুনীজনকে সম্মান জানানো হয় না,সেই দেশে গুনীজনের জন্ম হয় না।


 লিখাঃ Abul Mal

রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০১৪

কিছু "ভুল", তাহার উপর হালকা "মিসটেইক"/Shuvo Whtevr

কিছু "ভুল", তাহার উপর হালকা "মিসটেইক":

... (আমার জীবন থেকে নেয়া... কাহিনী সত্য...)
১)
বাথরুমের "ব্লাড"টা নষ্ট হয়ে গেছে... থুক্কু "বাল্ব"
২)
এই কোর্সে আমি "বি পজেটিভ" পেয়েছি... ... থুক্কু "বি প্লাস"
৩)
বাসের মামাকে বলি "কিছুক্ষণ আগেই তো রক্ত দিলাম... আবার চাও ক্যান?" থুক্কু টাকা
এমন আরও অনেক ঘটনাই ঘটেছে, এখন মনে পড়ছে না... পরে মনে হলে বলবো...
===========================================
আজকে এক ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম "আপনার রক্তের গ্রুপ কি?"
উত্তর পেলামঃ "ধনাত্মক বি"
এমন আরো বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের সাথে আমি পরিচিত... যেমনঃ
- বি প্লাস
- গরুর রক্ত
---------------------
- গোল্ডেন এ প্লাস
- জিপিএ ৫
ইত্যাদি ইত্যাদি

 লিখাঃ sHuvo WhtЄvR

একটি দূর্ঘটনা এবং কিছু স্বপ্নের অপমৃত্যু (১ম পর্ব)/Nazmul Huda

একটি দূর্ঘটনা এবং কিছু স্বপ্নের অপমৃত্যু (১ম পর্ব)


একদিন শপিং করার জন্য বিগ বাজারের পাশে হাঁটছিলাম।
তখন দেখলাম দোকানের ক্যাশিয়ার ৫ অথবা ৬ বছরের
একটা ছোট বাচ্চার সাথে কথা বলছে।

ক্যাশিয়ারঃ আমি দুঃখিত। তোমার কাছে পুতুল কেনার জন্য
যথেষ্ট টাকা নেই।

ছোট্ট ছেলেটি আমার কাছে এল আর জিজ্ঞেস করল,
"আঙ্কেল, দেখেন তো, আমার কাছে কি সত্যিই যথেষ্ট
পরিমান টাকা নেই?"

আমি তার টাকাগুলো গুনে দেখলাম। আর পুতুলের দাম ও
দেখলাম। আসলেই তার থেকে সামান্য কম টাকা ছিল।

আমি বললাম, "সত্যিই তোমার কাছে পুতুল কেনার জন্য
যথেষ্ট পরিমাণ টাকা নেই।"
ছেলেটির মন খারাপ হল। তবুও সে ঐ পুতুলটি ২ হাত
দিয়ে জড়িয়ে ধরে রাখল।

আমি ওর কাছে গেলাম আর তারপর জিজ্ঞাসা করলাম,
"তুমি কাকে দেওয়ার জন্য পুতুলটি কিনতে চাও?"

ছেলেটি বলল, "এই পুতুলটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ
করে আমার বোন। আমি ওর জন্মদিনে ওকে এটা গিফট
দিতে চেয়েছিলাম। আমার মায়ের কাছে পুতুলটি দিব
যাতে সে পুতুলটি আমার বোনের কাছে পৌঁছে দেয়।"

তার ২ টি বিষণ্ণ চোখ দেখে আমি জিজ্ঞাসা করলাম,
"তোমার বোন কোথায় গেছে?"
তখন সে মন খারাপ করে বলল, "আমার বোন আল্লাহর
কাছে চলে গেছে। আব্বু বলেছে, আম্মুও খুব
তাড়াতাড়ি সেখানে যাবে। তাই আমি ভাবলাম,
পুতুলটা আম্মুকে দিয়ে বোনের কাছে পাঠিয়ে দিব।"

আমার নিশ্বাস কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে এল।
ছেলেটি আবার বলতে লাগলো,
"আমি আব্বুকে বলে এসেছি যাতে আমি না ফেরা পর্যন্ত
আম্মুকে যেতে না দেয়।"

তারপর আমাকে একটা ফটো দেখিয়ে বলে, "আমার এই
ফটোটাও আম্মুকে দিয়ে দিব যাতে আমার বোন
আমাকে কখনো না ভুলে যায়।

আমি আমার আম্মুকে অনেক
ভালোবাসি। আম্মুকে যেতে দিতে আমার কষ্ট হচ্ছে।

কিন্তু আব্বু বলেছে আমার বোনের দেখাশুনার জন্য
আম্মুকেও যেতে হবে।"

এসব বলতে বলতে নির্বাক ২ টি চোখে পুতুলটির
দিকে তাকিয়ে রইল।

তখন আমি তার টাকাগুলোর সাথে আরও কিছু টাকা যোগ
করি আর তাকে বলি, "চলো, আমরা টাকাগুলো আবার
গুনে দেখি। হয়তো এখানে পুতুল কেনার জন্য যথেষ্ট
টাকা আছে।"

গুনে দেখার পর ছেলেটি অনেক খুশি হয়। তখন
সে পুতুলটি কিনে নিয়ে চলে যায়। আমি আমার
শপিং গুলো শেষ করে বাসায় আসি।

এরপরে আমার ২দিন আগের লোকাল একটি নিউজপেপার
এর দিকে চোখ গেল, যেখানে একটা আর্টিকেল ছিল
যে একটি ট্রাক ড্রাইভার মাতাল হয়ে ট্রাক চালায় আর
একটি কারকে ধাক্কা দেয়।

ঘটনাস্থলে একটি ছোট
মেয়ে মারা যায় আর তার মা গুরুতর আহত হয়।
তাহলে কি শপিংমলে দেখা হওয়া ছেলেটি সেই পরিবারের
ছিল?

এরপরে আমি নিউজপেপার চেক করলাম আর দেখলাম ঐ
মহিলাটিও মারা যায়।
আমি নিজেকে থামাতে পারিনি তার ফেয়ারওয়েলে যেতে।
আমি একটি সাদা গোলাপ কিনলাম। গিয়ে দেখলাম
মহিলাটি কফিনের ভেতর ছিল। তার পাশে সেই পুতুলটা,
যেটা একটা ছোট ছেলে তার বোনকে দিবে বলে কিনেছিল
এবং মহিলাটির বুকের মাঝে সেই ছেলেটির ফটো।

আমার আর কিছু বুঝতে বাকি রইল না।
মা এবং বোনের জন্য ছেলেটির ভালোবাসা কল্পনার
থেকেও বেশি। এত ভালোবাসা একটা মাতাল কেড়ে নিল
সামান্য একটু সময়ে!!!

কিছু কথাঃ এটা একটা ইংরেজি গল্পের বাংলা অনুবাদ।
এমন কেন হয় এই পৃথিবীতে?

যে মানুষ অপরাধ
করে সে সাজা না পেয়ে অন্য মানুষদের তার অপরাধের
জন্য মূল্য দিতে হয়।

এমন কেন হয় যে একটা মাতাল
ড্রাইভার এর জন্য একটি অবুঝ বাচ্চা তার
সবচেয়ে আপনজনকে হারায়?

÷÷কেন এমন হয়???

এই কেন এর উত্তর হয়তো আমাদের কারো কাছে নেই।
হ্যাঁ, আমাদের কাছে এর প্রতিকার রয়েছে।
চলুন,

আমরা আজ থেকে প্রতিজ্ঞা করি, মাতাল
হয়ে আমরা গাড়ি চালাবনা।

আসুন, আমরা একটু সচেতন
হই।

কপিঃ Nazmul Huda

 ÷÷মেঘের রাজপুত্র ভাইয়ের এবাউট থেকে নেওয়া।

ভালোবাসা আর ঘৃণা/ Tanvir Ahmed Bappy

ভালোবাসা আর
ঘৃণা আসলে একই জিনিস।
একটি মুদ্রার এক
পিঠে "ভালোবাসা" আরেক
পিঠে লেখা ঘৃণা।
প্রেমিক প্রেমিকার
সামনে এই
মুদ্রা মেঝেতে ঘুরতে থাকে।
যাদের প্রেম যতো গভীর
তাদের মুদ্রার ঘূর্ণন
ততো বেশি। এক সময়
ঘূর্ণন থেমে যায়
মুদ্রা ধপ করে পড়ে যায়।
তখন কারো কারোর
ক্ষেত্রে দেখা যায়
"ভালোবাসা"
লেখা পিঠটা বের
হয়েছে,
কারো কারো ক্ষেত্রে ঘৃণা বের
হয়েছে। কাজেই এই
মুদ্রাটি যেন সবসময়
ঘুরতে থাকে সেই
ব্যবস্থা করতে হবে।
ঘূর্ণন
কখনো থামানো যাবে না।..

 লিখাঃ হুমায়ন আহমেদ

 

কপিঃ Tanvir Ahmed Bappy

শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৪

কাওকে ভালোবাসেন/ Ami Sobuj Bolchi

কাওকে ভালোবাসেন.....? ?
তাকে কাছে পেতে চান.....???
তাহলে প্রেমের টিপস গুলা জেনে রাখুন:
.
★ প্রতিদিন তার চলার পথে বন্ধুদের
নিয়ে দারিয়ে থাকুন,

★ তাকে দেখলে গান গাইতে শুরু করুন,

★ তার বাড়ীর সামনের
দোকানে অথবা একটা স্থান এ
বন্ধুরা মিলে আড্ডা দেয়া শুরু করুন,

★ বিড়ী সি-গারেট খাওয়া শুরু করুন

★ অন্যদের কাছ থেকে তার মোবাইল
নাম্বার জোগার করে তাকে বিরক্ত
করুন,
,
প্রথম দিকে আপনাকে ওর খারাপ
লাগবে,কিন্তু কিছুদিন পর ও আপনাকেই
ভালো বাসবে,

ভদ্রতা দিয়ে ভালোবাসা হয় না,
ভদ্রতা দেখালে মেয়েরা আপনাকে হয়তো ছেলে হিসাবে ভালো বলবে,কিন্তু
কোন দিন ভালোবাসবে না,




লিখাঃ আমি সবুজ বলছি

কিসে হয় মর্যাদা/Maksud

কিসে হয় মর্যাদা..?
দামী কাপড়,গাড়ি,ঘোড়া না
ঠাকুর দাদার কালের উপাধিতে?
না_মর্যাদা এইসব জিনিসে নাই।
!
আমি দেখতে চাই তোমার ভিতর
তোমার বাহির,তোমার অন্তর...
আমি জানতে চাই তুমি চরিত্র
বান কিনা..?
তুমি সত্যের উপাসক কিনা..?
তোমার মাথা দিয়ে কুসুম গন্ধ
বেরোয় কিনা..?
তোমায় দেখলে দাসদাসী দৌড়ে
আসে,প্রজারা তোমায় দেখলে
সন্ত্রস্ত হয়...
তুমি মানুষের ঘাড়ে চড়ে হাওয়া
খাও,মানুষকে দিয়ে জুতা
খোলাও...তুমি দিনের আলোতে
মানুষের টাকা আত্মসাত কর!!
---
বাপ_মা শ্বশুর_শাশুড়ি তোমায়
আদর করেন;আমিই তোমায়
অবজ্ঞা বলবো, যাও....
ধনের মানুষ কখনও বড় নয়
মনের মানুষই বড়...!!

অপেক্ষা/ Rokto Baba

__অপেক্ষা__

অনেক ভাবনা-অনেক কাজ,
তোমার জন্য বসে আছি আজ।
তুমি আসবে-তুমি যাবে,
হৃদয় কিছু আনন্দ পাবে।
সন্ধা হয়-অন্ধকার আসে,
তুমি নেই মোর পাশে।
রাত-দিন বসে থাকি একা_
তুমি এসে দিবে দেখা।
তবুও আসে না প্রিয়া,
আমার মনটা বুঝায় কি দিয়া।
নাই ভাষা-নাই কথা,
হৃদয় মাঝে অনেক ব্যথা।
ব্যস্ত তুমি-মুক্ত আমি,
কথাই কথায় ভন্ডামি।
হাসতে জানো-কাঁদতে জানো,
আমার কথা একবার মানো।
দিবে দেখা গাছের তলে,
বলবো কথা মন খোলে।
স্বপ্নের কথা-ভবিয্যতের দিন,
তোমায় রাখবো চিরদিন।
করবো না পর,শপথ করি,
তোমায় ছারা যেন মরি।

লিখাঃ ভ্যামপেয়ার এবং রক্তবাবা

আশ্চার্য/Al Mujahid Arman

গত বছর শখ নামের এক বেহায়া বেশ্যা
বলেছিলঃ "আমি এখনো
সিঙ্গেল, যে কেউ সুযোগ নিতে পারেন!"
কয়েকদিন আগে কলকাতার নায়ক দেবকে সাংবাদিক জিজ্ঞেস করল- "ভারতের নির্বাচনী উত্তেজনা কেমন লাগছে?"
দেব বলল- "ধর্ষনের মত লাগছে। হয় চিৎকার করো, না হয় উপভোগ করো।"
বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালের আগে ভারতীয় কুত্তি (মডেল) পুনম পান্ডে ঘোষনা করল- "ভারত চ্যাম্পিয়ন হলে আমি পাবলিক প্লেসে নেংটা হবো!"
ভারত চ্যাম্পিয়ন হলো। কিন্তু নেংটা হওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল আদালত। শেষ পর্যন্ত কথা রাখতে গিয়ে নিজের টুইটার একাউন্টে সত্যি সত্যি নেংটা ছবি প্রকাশ করল বেহায়াটা!!

[উপরের তিনটি খবরই সংবাদপত্র থেকে নেয়া।]
আর বর্তমানে ছিঃনেমার নামে যে অশ্লিলতা চলছে তার ব্যপারে স্ট্যাটাস না দিলেও চলে...
আসলে বিনোদন বলতে এখন কিছুই নেই। সবই যৌনতা। এদের মস্তিষ্ক টোটাললী বিকৃত হয়ে গেছে। তবুও তরুণ প্রজন্ম এদের মল খাওয়ার জন্যই উন্মুখ হয়ে থাকে।
আর আমরা কিছু বললেই ক্ষ্যাত, ব্যাকডেটেড, চেতনাবিদ্বেষী, জংগী আরো কত কী খেতাবে ভূষিত হই!
চব্বিশ ঘণ্টা নেংটামি দেখলে তরুণ প্রজন্ম যে কতটা
চরিত্রবাণ (!) হবে তা বুঝতে পিএইচডি করা লাগে না। ঢাবির ছাত্রী হোস্টেলে ছাত্রের রাত কাটানো, পিতার দ্বারা মেয়ের ইজ্জতহানী, প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাইতে গিয়ে মেয়েদের শারীরিক নির্যাতন ইত্যাদি আরো কত কী!

আল্লাহ আমাদেরকে নোংড়ামি থেকে হেফাজত করুন। আমীন!

লিখাঃ-Al Mujahid Arman


কপিঃ আগামী দিনের প্রধান মন্ত্রী



এলোমেলো কথা/ alomelo kotha

জগতে কেবল সময়টাই আপেক্ষিক। আর বাকি সব সময়ের উপর নির্ভরশীল।


 লিখাঃ অ্যালান কোয়াটারমেইন

স্বাধীনতার কবিতা/ Shadhinotar kobita

স্বাধীনতার কবিতা



আমার সোনার বাংলা,
আমি তোমায় কেমনে ভালবাসি?

তোমায় নিয়ে চলছে আজ
শয়তানদের অট্টহাসি।

তোমায় নিয়ে চলছে আজ
তামাশা আর নাটক,
তোমার বুকেই দাপিয়ে চলে,
আমার ভাইয়ের ঘাতক।

তোমার জন্য জীবন বাজী,
রেখেছিল যারা,
তারাই আজ নির্যাতিত,
অন্ন-বস্ত্র ছাড়া।

যারা তোমায় লেঠে-পুটে,
শুষে নিল সব,
তারাই আজ মুক্তিযুদ্ধা,
তারাই দেশের সব।

দেশের যত বুদ্ধিজীবী,
জ্ঞানী-গুণী আর,
সবাই আজ ক্ষমতার পাগল,
খুনী হাসিনার ভাঁড়।

দিল্লী তোমার রাজধানী আজ,
তুমি ভারতের অংশ,
ভেবেছ কি এমন করেই,
হবে তুমি ধ্বংস?

যাদের আমরা সুশীল বলি,
তারাই যত নষ্ট।
কি করে বুঝাই মাগো,
এ নিদারুন কষ্ট?


বাস্তব/bastob

অনেকেই আপনাকে হয়তো বার বার আঘাত করে। আপনি তাদের অলংকার পরিস্কার করা এক টুকরো কাগজ হিসাবে ভাবুন, যা দিয়ে ঘষে ও আচড় কেটে আপনাকে হয়তো আঘাত করা হয়। কিন্তু তার এই কাজ শেষে আপনি চকচকে হয়ে ওঠেন, আর সেই অপ্রয়োজনীয় কাগজের টুকরোটিকে তখন ছুড়ে ফেলা হয়।
  •  লিখাঃ Sabbir Ahmed

রাঞ্জানা ছবির লাস্ট অংশ / Last Title of Ranjana Hindi Movie

আমার কাহিনী এই এতোটুকুই ছিলো। একটা মেয়ে ছিলো পাশে বসে। কিছু ডাক্তার ছিলো, যারা তখনও এই আশায় ছিলো যে, মুর্দা আবার জেগে উঠবে। একটা বন্ধু ছিলো. . . যে পাগল । আরেকটা মেয়ে ছিলো. . . যে তার সবকিছু , সবকিছু আমার জন্য হারিয়ে ফেলেছিলো। আমার মা ছিলো , বাবা ছিলো , কুমিল্লার অলি-গলি গুলোও ছিলো ।আর আমার এই একটা শরীর ছিলো, যেটা আমাকে ছেড়ে গেছিলো। হ্যা , আর আমার বুক ছিলো,যেটাতে আগুন তখনও জ্বলছিলো।
আমি উঠতে পারতাম , কিন্তু কার জন্য?
আমি চিৎকার করতে পারতাম , কিন্তু কার জন্য?
আমার প্রেম মালিহা,কমিল্লার অলি-গলি , হাসান, শুভ,রাফি- সবাই আমার থেকে দূরে- অনেক দূরে সরে যাচ্ছিলো । কিন্তু তাদেরকে ডাকতামইবা কোন অজুহাতে? আমার বুকের আগুন আমাকে বাচাঁতে পারতো , হয়তো আমাকে মেরেও ফেলতে পারতো।কিন্তু শালা , এখন উঠবে কে?কে আবার কষ্ট করবে হৃদয় জোড়া লাগাতে, হৃদয় ভাঙতে? কেউ তো তাদেরকে আওয়াজ দাও,তাদেরকে থামাও ! এই মেয়েটা, যে কিনা মৃতের চোখ নিয়ে আমার পাশে বসে আছে , আজও যদি বলে ফিরে আসতে,তো খোদার কসম ফিরে আসবো ।।... কিন্তু না।এখন শালা , ফিরে আসার মুডই নেই । চোখ বন্ধ করে ফেলাতেই আনন্দ। ঘুমিয়ে যাওয়াতেই লাভ। আবার উঠবো কোন এক দিন- ঐ গোমতির কিনারায় পাতার বাঁশি বাজাতে ,কমিল্লার ঐ অলিগলি দিয়ে দৌড়ে বেড়াতে । ... আবার কোনো মালিহার প্রেমে হাবুডুবু খেতে. .


বাংলা ভার্সনঃরাঞ্জানা ছবির লাস্ট অংশ (অপ্রকাশিত কাব্য)




স্টোরি/Story

একজন বৃদ্ধা আর একজন মেয়ে একটা জনবহুল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল । মেয়েটা অনেক সুন্দর ছিলো । রাস্তার অল্প বয়স্ক ছেলেরা মেয়েটির দিকে পলক না ফেলে তাকিয়ে ছিলো এবং বাজে ভালো সব ধরনের কমেন্ট করছিলো । আমি মনে মনে ভাবছি এই যে বৃদ্ধা আজ সময়ের সাথে সাথে তার রূপ সুন্দর্যের পরিবর্তন হয়েছে আরসে আগের মত নাই কিন্তু তার উর্তি বয়সে সে যখন রাস্তা দিয়ে যেত তখন হয়তো তাকে নিয়ে অল্প বয়সের ছেলেদের একটা কৌতহল ছিলো কিন্তু আজ তা শূন্য ।

রূপ কারও চিরও জীবন থাকে না তাই কেউ রূপ নিয়ে অহংকার করো না । অহংকার পতনের মূল । তুমিও একদিন বৃদ্ধ/বৃদ্ধা হবে তখন আর কেউ তোমাকে সেই আগের দৃষ্টিতে তাকাবে না । কেউ তোমার আগের সুন্দর্যের কথা বলবে না । আর মৃত্যুর পর সবাই মাটির সাথে মিশে একাকার হয়ে যাবো ।

যৌবন-ই ইবাদত এর শ্রেষ্ঠ সময়


  • লিখাঃ তাসফিক সিয়াম

সত্যি ঘটনা/Real Event

-তুমি সিগারেট খাওয়া ছাড়বা? -না!
-ঠিক আছে আমাকে আর ফোন
দিবা না।
-সুসমি প্লিজ শোনো?
-কি?
-আগে সারাদিনে প্রায় 6টা যেত এখন
1টা খাই।
-দ্বীপ তুমি কি বল্লা?
-কি বল্লাম?
-ছয়য়য়য়য়টা খাইতা?
-হে।
-তুমি এখনই ফোন রাখ।
-প্লিজ প্লিজ
-কিসের প্লিজ?
-জানটুগুলটু এমন করে না আমি সিগারেট
খাওয়া কমিয়ে দিব সত্যি।
-তুমি একবারও
বলতেছো না ছেড়ে দিবা।
-ঐ তো
-
- হ্যালো
-

কথা শেষ না করেই লাইন কেটে গেল।

মোবাইল বন্ধ ।

বেশ কয়েক মাস পর দ্বীপকে দেখা গেল
কলা ভবনের পিছনে গাঞ্জা হাতে স্টিক বানাতে।

  • লিখাঃ*রেক্সেনা রিশি

ভালোবাসা কি/What is Love

একজন সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে দেখা এবং তাকে অসুন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করার
মধ্যবর্তী সুন্দর সময়ের নাম ভালোবাসা...!!:)



  •  লিখাঃ*অপ্রকাশিত কাব্য

ভালোবাসার মানে/Valobasar mane

নারীরা ভালবাসার সংজ্ঞা জানে না ।
জানার নিষ্ফল চেষ্টাও করে না ।
ভালবাসা যে পুরুষের নিকট কখনো
একতরফা ও হয় তা তারা বিশ্বাস করতে চায় না ।
কারন নারীরা যুক্তি বোঝে না............ 
  •  লিখাঃ*ডিজ্যাকটেড শুভ



valobasar biyog

শেষ বিকেলের গোলাপী আভায়,দিলাম পরিত্রান

নিজেই লিখলাম নিজের জীবনের বিয়োগ উপাখ্যান।


  • লিখাঃঅপ্রকাশিত কাব্য